Posts

রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের "শাস্তি"

সময় কাল : ২০০০ - ২০০৪ এর মধ্যে   প্রধান চরিত্র :  ছিদাম , দুখিরাম , চন্দরা , দুখিরামের স্ত্রী ( নাম  নেই ) স্থান :  রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর যেহেতু লেখেননি কোন এলাকার, তাই  আমি উত্তরবঙ্গ  এলাকাকে ব্যবহার করব, উত্তরবঙ্গ এলাকা এখনো কিছু পুরনো আদি গ্রাম দেখতে পাওয়া যায়  ( রবীন্দ্র নাথ হয়তো  চেয়ে ছিলেন প্রত্যেক বাংলাভাষী এই কাহিনীর সঙ্গে একাত্মতা অনুভব করুক )  প্রথম দৃশ্য : দুখিরাম (বড় ভাই) ও ছিদাম এর ছেলেবেলার দৃশ্য  (এই দৃশ্যটা, এই জন্য দেখানো জরুরী কারণ ছিদাম কেন হটাত টাইপিং এ খন্ডাত্য পাওয়া গেল না   স্ত্রী কে ছেড়ে বড় ভাই কে বাঁচানোর জন্য উদগ্রীব হয়ে পড়ল)  দৃশ্য :   চন্দরা আর ছিদাম এর প্রেম ( এই পর্যায়ের মাধ্যমে চন্দরা আর ছিদাম এর চরিত্র সম্মন্ধে একটা ধারণা পাওয়া যাবে যেটা খুব জরুরী ) তৃতীয় দৃশ্য : দুখী রামের সম্মন্ধ বিয়ে ,যার মধ্যস্ততা করবে  গ্রামের অন্যতম ধনী  ও  প্রভাবশালী ব্যক্তি  রামচরণ  চক্রবর্তী ( এই পর্যায়ে দুখিরাম এবং তার স্ত্রীর চরিত্র সম্মন্ধে একটা ধারণা দেয়া হ...

নতুন গল্প

অলোক একজন টোটো চালক বয়স ৪০| কিন্তু ওর মুখ দেখে বোঝার উপায় নেই যে ও ৪০ বরং একটু কম বয়েস ই মনে হয়ে ওকে দেখে ২৫ থেকে ৩০ এর মধ্যে লোকে মনে করে|  আজ  ভাড়া মেরে মাত্র ১৫০ টাকা আয় হয়েছে ও ভেবে পাচ্ছেনা এই সামান্য টাকা দিয়ে কি করে চালাবে| টোটো টা ওর নিজের নয় দৈনিক ভাড়া দিতে হয় ২৫০ টাকা আর আজকে আয় মাত্র ১৫০ টাকা| কদিন ধরেই শহরে ধর্মঘট চলছে| কি কারণে ধর্মঘট চলছে ওর জানা নেই ও জানার চেষ্টাও করছে না, কারণ এত্তোসব ভাবনা ভাবার অর সময় কোথায় সারা দিনটাই চলেযায় টোটো র দৈনিক টাকা যোগাড় করতে| 
ঠিক দুপুরবেলা বৈশাখ মাসের গরম চাঁদি যেন ফেটে যাচ্ছে ঠিক সেই সময় দূরের একটা মধুর আওয়াজে নরেনের ঝিমুনিটা  কেটে গেল কোনো স্বপ্ন দেখছিল নাকি সে , না স্বপ্ন তো নয় আওয়াজটা তো ও  এখনো শুনতে পাচ্চ্ছে , "হ্যা একদম ঠিক"  নিজের মনেই স্বগোতক্তি করলো একটু  ভেবে পুকুরের দিকে এগিয়ে গেল এখন পরিস্কার শুনতে পাচ্ছে একটা বাঁশি আওয়াজ বাহ খুব সুন্দর যেন খুশিতে ভরে গেল কিন্তু  হটাৎ    নরেন দেখতে পেল রুণু উর্ধসাসে কথাও ছুটে চলেছে, রেনু হলো ওর পাসের বাড়ির মেয়ে। ওর  থেকে ৩ বছরের ছোট। ওকে পাড়ার  সবাই ওকে কালী কালী বলেই ডাকে কেননা ওর গায়ের রং একটু  চাপা কিন্তু ওর মতন সুন্দরী পুরো দেশে আছে কিনা এনিয়ে নরেনের মনে কোনো সন্দেহ নেই, মনে মনে নরেন ওকে জীবনসঙ্গিনী হিসেবেই দেখতে চায় কিন্তু সাহসে কুলিয়ে ওঠেনা কেননা এক তো রেনুর মতন ডানপিটে মেয়ে তারওপর ওদের পরিবার এ তল্লাটে প্রভাবশালী বলেই সকলে জানে রেনুর বাবা এক সময়  নামকরা বারিস্টার ছিলেন। যদিও নরেনের পরিবারের অনেক সুনাম আছে নরেনের ঠাকুদা আর বাবা ওদের লেখা লিখির...